ssc case update : supreme court
চাকরি বাতিল মামলার শুনানিী সুপ্রিম কোর্টে 26000 চাকরি বাতিল
Supreme court: চাকরি বাতিল মামলার শুনানিী সুপ্রিম কোর্টে 26000 চাকরি বাতিল মামলা যোগ্য অযোগ্য বাছাই সম্ভব জানানো হলো রাজ্যের তরফ থেকে কিছু নিয়মে অনিয়ম কিছু নিয়োগে অনিয়ম হয়েছে এ কথা স্বীকার করা হয়েছে এসএসসির তরফ থেকে এবং চাকরি বাতিল নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের শুনানিী কি পর্যবেক্ষণ আদালতের আরো ডিটেইলস জানাতে পারবে এ বিষয়ে মৈত্রী মৈত্রী দেখো রাজ্যের তরফ থেকে আজকের এই শুনানিীতে জানানো হয়েছে যে যোগ্য অযোগ্যদের আলাদা করা সম্ভব এবং বিআইও তাদের সেই রিপোর্টে তারাও যেহেতু তারা স্ট্যান কপির কথা উল্লেখ করেছেন সেই স্ট্যান্ড কপিকে তারা গ্রহণ করেছেন তারা তদন্তের ক্ষেত্রে ফলে সেই তথ্যকে তারা সেই তথ্যকে গ্রহণ করে

এই যোগ্য এবং অযোগ্য দের কি আলাদা করা সম্ভব এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছেন রাজ্য সরকারকে তা জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট আলাদা করা সম্ভব একে রাজ্য তরফ থেকে সওয়াল করা হয়েছে যদিও আজকে সর্বোচ্চ আদালত তাদের কাছে যখন আজকে মামলা পেশ হয় সেখানে বিস্তারিত শুনানির সময় একটা জিনিস দুটি যে হয়েছে সেটাও কিন্তু রাজ্যের তরফ থেকে স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে এবং সঙ্গে আজকে যখন শুনানিী চলে সেই সময় প্রধান বিচারপতি এক জায়গায় তিনি মন্তব্য করেন যে পুরি ডালি কালি হে ইয়া ফির ডাল মে থোড়াসা কালা হে ইয়া ফির পুরি ডালই কালি হে অর্থাৎ পুরো বিষয়টাতেই দুর্নীতি হয়েছে নাকি অল্প একটু জায়গায় দুর্নীতি হয়েছে সেই বিষয়টা নিয়ে তিনি একটি প্রশ্ন তোলেন এবং এই মুহূর্তে কারা কতটা যোগ্য কারা কতটা অযোগ্য সেই নিয়ে সওয়াল করছেন তাদের তাদের আইনজীবীরা এবং এখনো পর্যন্ত চলছে আর যেদিকে আমাদের নজর রয়েছে অবশ্যই
সুপ্রিম কোর্টে 26 হাজার চাকরি বাতিল মামলা এবং রাজ্যের তরফ থেকে কি ছিল জানানোর তরফ থেকে চাকরি বাতিল নিয়ে সুপ্রিম শুনানিী এখনো চলছে এবং এসএসসিতে অতিরিক্ত শূন্য আমি তরফ থেকে এবং সরকারি আইনজীবীরা যখন বলেছেন যে সেগেশন সম্ভব কারা বৈধ কারা অবৈধ সেটা সম্ভব করাটা অবশ্যই ওনাদের কাছে তথ্য রয়েছেন বলেই ওনারা বলেছেন এবং আমরা চাইবো সঙ্গে এই লিস্ট জমা করুক সুপ্রিম কোর্টে এবং বিচার ব্যবস্থাকে সাহায্য করতে হবে উনাদের যাতে সঠিক বিচার প্রদান করতে পারেন প্রধান বিচারপ্রতি এবং বিচার ব্যবস্থার কাছেও আমাদের আবেদন যেন দ্রুততার সঙ্গে এবং সঠিক বিচার ওনারা করেন এবং আমরা যাতে যারা ডিপ্রাইভ হয়েছি যারা যোগ্য চাকরিজীবী রয়েছে সবাই যেন আমরা সুবিচারটা পাই
SSC Recruitment Scam: OMR ও অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে রাজ্য ও SSC।
SSS Recruitment scam নিয়ে গতকাল সুপ্রিম কোর্টে সুনামি শোনানো হয়েছে এবং কি বলেছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে নিচের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং কাদের কাদের চাকরি যাবে এবং কারা কারা চাকরি ফেরত পাবে এবং যাদের সাথে অন্যায় হয়েছে তারা পুনরায় চাকরিতে জয়েন করতে পারবে। এবং যারা জালিয়াতভাবে চাকরিতে যুক্ত হয়েছিল তাদেরকে সুদ সমেত টাকা ফেরত দিতে হবে। এটা পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে
অতিরিক্ত শূন্য পদ কেন তৈরি করেছিলেন অবৈধ যাতে চাকরি থেকে বের না করে দেওয়া হয় 26 হাজার চাকরি বাতিল মামলায় অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি নিয়ে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে করা ও তাৎপর্যপূর্ণ প্রশ্নের মুখে পড়লো রাজ্য সরকার ও স্কুল সার্ভিস কমিশন অত্যন্ত ইঙ্গিতপূর্ণভাবে প্রধান বিচারপতি বললেন আমি জানিনা যে ডালমে কুছ কালা হে ইয়া সব কুছই কালা হে অর্থাৎ কিছু গন্ডগোল আছে নাকি পুরোটাই গন্ডগোল কি হবে?
এসএসসি 26000 চাকরিজীবীর ভবিষ্যৎ নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল হবে নাকি বৈধ ও অবৈধ চাকরি আলাদা করা যাবে কলকাতা হাইকোর্টের রায় বহাল রেখে 2016 সালের পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বাতিল করা হবে ?
নাকি অযোগ্যদের বাতিল করে যোগ্যদের চাকরি বহাল থাকবে উত্তর জানতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সবার নজর ছিল সুপ্রিম কোর্টে এদিন মামলার শুনানিী হয় !
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চে শুনানিীতে এসএসসির অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি নিয়েই প্রশ্ন তোলে সর্বোচ্চ আদালত রাজ্য সরকারের উদ্দেশ্যে প্রধান বিচারপতি বলেন অবৈধ চাকরি প্রাপকদের বের করে দেওয়ার পরিবর্তে যে মুহূর্তে আপনারা অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি করলেন সেই মুহূর্তেই আপনারা নিশ্চিত করলেন যে অবৈধ যাতে চাকরি থেকে বের না করে দেওয়া হয় তখন রাজ্য সরকারের আইনজীবী সওয়াল করেন আমরা কাউকে নিয়োগ করিনি মানবিক কারণে কলকাতা হাইকোর্ট একজনকে নিয়োগপত্র দিতে বলেছেন যখন নির্দিষ্ট সংখ্যক ব্যক্তিকে শনাক্ত করা গেছে তখন কেন প্রায় 26 হাজার ব্যক্তিকে বের করে দেওয়া হবে এটাও মাথায় রাখতে হবে যে প্রায় দুতিন বছর পরে মামলা হয়েছিল এসএসসির আইনজীবী বলেন যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ হয়েছে অনেকে এখনো জেলে আছে এটা একটা সম্পূর্ণ নতুন কমিশন আমরা আদালতকে সহায়তা করার জন্য আছি !

প্রধান বিচারপতি তখন জানতে চান রাজ্য সরকারের অবস্থান কি রাজ্য সরকার কি মনে করে যে বৈধ অবৈধ চাকরি প্রাপকদের আলাদা করা সম্ভব নাকি সম্ভব নয় আমরা বারবার দাবি করে আসছি সেগ্রিগেশন ছাড়া আমাদের এই কেস যেটা বিশাল দুর্নীতি হয়েছে সেগ্রিগেশন ছাড়া এই কেস থেকে কোন কিছু ফলপ্রস কিছু আশা করা যায় যাচ্ছে না অতএব আমরা সবসময় সেগ্রিগেশনের দাবি চাইছি এবং সেই দিকেই আশা করি কেসটা এগচ্ছে গত 22শে এপ্রিলে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় রায় ঘোষণা করে কলকাতা হাইকোর্ট হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মোহাম্মদ সাব্বার রশিদের ডিভিশন বেঞ্চ
2016 সালে নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল ঘোষণা করে তার ফলে চাকরি যায় 25753 জনের যারা মেয়াদ উত্তীর্ণ প্যানেলে চাকরি পেয়েছিলেন যারা সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন তাদের বেতন ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার এসএসসি এবং মধ্যশি শিক্ষা পর্ষদ সর্বোচ্চ আদালতের দ্বারস্ত হয় চাকরিহারাদের একাংশ এদিন সওয়াল জবাবের পর
সর্বোচ্চ আদালত জানিয়েছে মামলার পরবর্তী শুনানিী হবে আগামী 7ই জানুয়ারি এবং পরবর্তী সুনামি জানার জন্য সাইড ডাকে ফলো করে রাখুন এবং লেটেস্ট নিউজ শোনার জন্য সাইড ডাকে সেভ করে রাখুন। Actionzon.in অসংখ্য খবরটি পুরোটাই পড়ার জন্য
supreme court official website
[…] More news click here […]